বিষয়টা অদ্ভুত লাগলো। সাধারণত মাটির চুলা বানানোর কাজটি করে থাকে গ্রাম বাংলার নারীরা। আর এখানে দেখা যাচ্ছে ভিন্নতা। সিটি করপোরেশন এলাকায় ফেরি করে বিক্রি হচ্ছে মাটির চুলা। প্রতি চুলা ২৫০-৩০০ টাকায়। নারায়ণগঞ্জের অধিকাংশ এলাকায় গ্যাসের তীব্র সংকট থাকায় এই চুলার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে গ্যাসের তীব্র সঙ্কট চলছে। বাসায় বাসায় রান্নার চুলা চলছে না। শিশু, প্রবীণ ও অসুস্থসহ সর্বস্তরের মানুষ না খেয়ে, অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে।
সীমিত আয়ের মানুষের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না দৈনিক তিনবেলা হোটেল থেকে কিনে খেতে। সিলিন্ডারের গ্যাসের দামও সাধারণ পরিবারের জন্য মাসিক বাজেটের সীমার বাইরে।
মদনগঞ্জের এক ভুক্তভোগী জানান, সকালের নাস্তা তৈরি হয়নি বাসায় কারণ গ্যাস ছিল না। দুপুরের রান্না করতে হয়েছে মাটির চুলায়। গ্যাস আসে না সারাদিন, রাতে গতি খুবই কম। ফলে প্রতি দিনে পরিবারের সবাই কষ্ট করতে হচ্ছে। বন্দর এলাকায় গ্যাস সঙ্কট সবচেয়ে বেশি।
আপনার মতামত লিখুন :